- ইসলামী আন্দোলন শুধু যুগ যুগ ধরে নয়। এ আন্দোলন শতাব্দী থেকে শতাব্দী ধরে। এ আন্দোলন হাজার বছরের আন্দোলন।
- ঈসা আঃ এর আগমনের প্রায় ৬০০ বছরেরও বেশি সময় পর্যন্ত আল্লাহ কোন প্রতিনিধি পাঠান নি।
- ইব্রাহিম আঃ এর দোয়ার ফলস্রূতিতে তার তৈরি করা ময়দানে প্রেরণ করেন রাসুলুল্লাহ সঃ কে।
- দেশে দেশে ইসলামের নামে রয়েছে অসংখ্য সংগঠন। এদের সবার উদ্দেশ্য এক, পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন।
- আদর্শের মানদন্ড হবে কুরআন ও সুন্নাহ দিয়ে (মাওলানা মওদুদী র.)
- তাদের গ্রহণ করুন যাদের আছে ছাত্রসংগঠন, ছাত্রীসংগঠন, মহিলাসংগঠন, শ্রমিকসংগঠন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া....(আল্লামা সাঈদী)
- একাধিক সংগঠন হওয়ায় আমাদের সঠিক দল বেঁচে নিতে সুবিধা হয়েছে।
রাসুল সা: এর যুগ:
- আল ইয়াওমা আকমামতু লাকুম দ্বীনাকুম
- ইয়া আইয়ুহার রাসুল বাল্লিগু মা উনজিলা ইলাইকা মিন ক্ববলিক ফাইন লাম তাফয়ালু ফালা বাল্লগতার রিসালা
- রাসুল তাই সাহাবীদের থেকে সাক্ষ্য নিলেন (ইন্নাকা ক্বদ বাল্লাগতার রিসালা)
- রাসুল তাই নসিহত করলেন (ফাল ইয়ুশ শাহিদাল গয়িবা)
- সাহাবীরা তাই আমল করলেন (২০-৩০ হাজার সাহাবীর কবর আছে মক্কা মদিনায়
- এজন্য এ আন্দোলনের দাওয়াত পৌঁছে গেছে সূর্য উদয় থেকে সূর্যাস্তের দেশে
- এজন্য রাসুল বিপ্লবকে ঐতিহাসিক গিবন বলেন, It was one of the memorable revulation in the history of revulations.
- দার্শনিক বসওয়াত বলেন, Mohammad (pbuh) was only one man who supremly successful both religious & secular fairs.
খুলাফায়ে রাশেদীনের যুগ:
- তারই ধারাবাহিকতায় খোলাফায়ে রাশেদীনদের ৩০ বছর অতিবাহিত হয়
- আবু বকর রাঃ এর শাসনামল (মৃত্যুর সময় বেতনের টাকা ফেরত দেয়ার ওসিয়ত করেন, নতুন কপড়ে কাপন না দেয়ার অনুরোধ করেন।)
- ওমর রাঃ শাসনামল (রাতের বেলায় পাহারা, ছেলের বিচারের শাস্তিতেও আপোষ না করা)
- তার আমলেই সাদ ইবরে আবি ওয়াক্কাসের নেতৃত্বে বিজয় হয় ইরান সম্রাজ্য (মাদোয়েন শহর বিজয় হয়)
- দাস্ত তো দাস্ত হায় দারিয়া বি না ছোড় হামনে
- উমর ইবনে আবদুল আজিজের শাসনামল (মৃত্যরে সময় তার নতুন কোন জামা ছিল না)
খেলাফাতের পতন ও কারবালার ঘটনা:
- ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়া (তার তিনটি বদ অভ্যাস ছিল- গান বাদ্য শুনা, শরাব পান, রেশমী কাপড় পড়া)
- ঈমাম হোসাইন রাঃ সহ ৭২ জন শহীদ হন
- যার মধ্যে ১৮ জন ছাড়া বাকিরা আহলে বাইতের সদস্য
- ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদের নেতৃত্বে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে (১০ মহররম ৬১ হিঃ)
- একটি আয়াতের উপর ঈমার হোসাইন রাঃ জীবন দিয়েছেন, ‘‘ও মাল্লাম ইয়াহকুম বিমা আনজালাল্লাহু ফা উলাউকা হুমুল কাফিরুন/জালিমুন’’ (মায়েদা ৪৪-৪৫)
মুসলমানদের স্পেন বিজয় ও তার পতন:
- ৭১১ খ্রি তারিক বিন জিয়াদের নেতৃত্বে স্পেন অত্যাচারী রাজা রডারিককে পরাজিত করে।
- আইয়ুহাল ইখওয়ান! আল বাহারু মিও ওরা ইকুম, ওল আদুল্লু মিন আমামাকুম ফা ইনাল মাফার
- ৭০০ বছরের বেশি মুসলমানরা শাসন করে।
- ১০৩১ খ্রি উমাইয়া শাসনের পতন হলে আল-আন্দালুস অসংখ্য রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে।
- ১৪৯১ সালে ফার্ডিন্যান্ড ও ইসাবেলার সম্মিলিত বাহিনীর অবরোধের শিকার হয়।
- ১ নভেম্বর মুহাম্মদ গ্রানাডার শাসন খ্রিস্টান অধিকারে প্রদানের চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য হন।
- ১৪৯২ সালের ২ জানুয়ারি, স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুসারে স্পেনীয় সেনাবাহিনী শহরে প্রবেশ করে ও আন্দালুস রাষ্ট্রের পতন হয়।
মুহাম্মদ বিন কাসেমের সিন্ধু বিজয়:
- ৭১১ সালের জুন মাসে ভারত মহাসাগরের তীর ঘেঁষে এগিয়ে চলেছে দুটি জাহাজ।
- সিন্ধু বন্দরের কাছাকাছি আসলে জাহাজগুলো জলদস্যুদের দ্বারা আক্রান্ত হয়।
- রাজা দাহিরের সৈন্যরা মিলিত হয়ে এই কাজটি করেছিল বলে ধারণা করা হয়।
- হাজ্জাজ এ ঘটনা জানতে পেরে আপন ভাতিজা মুহাম্মদ বিন কাসিম এবং যুবায়েরকে পাঠিয়ে দিলেন দামেস্কে খলিফা ওয়ালিদ ইবনে মালেকের দরবারে।
- ৭১২ সালের ১২ জুন মুহাম্মদ বিন কাসিম চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেন।
- সিন্ধুকে বলা হতো উপমহাদেশের 'বাবুল ইসলাম' বা ইসলামের প্রবেশপথ।
- যদিও মুহাম্মদ বিন কাসিমের বিজিত অঞ্চল মাত্র ৫০ বছর মুসলমানদের অধিকারে ছিল।
- ১২০১ সালে মাত্র দু হাজার সৈন্য সংগ্রহ করেন ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মাদ বখতিয়ার খলজি।
- তিনি একজন আফগান সেনাপতি ও প্রাথমিক দিল্লি সালতানাত সৈনিক জেনারেল ছিলেন
- প্রথম মুসলিম যে বাংলা ও বিহার জয় করেছিল।
- পূর্ব ভারতে তার প্রতিষ্ঠার সময় আলিমদের ইসলামী দাওয়াতের কাজ সর্বাধিক সাফল্য অর্জন হয়েছিলো
- ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে বাংলায় সবচেয়ে বেশি মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল।
ইমাম ইবনে তাইমিয়ার আন্দোলন:
- ইবনে তাইমিয়া (রহ.), একজন ইসলামি পন্ডিত, দার্শনিক, ধর্মতাত্ত্বিক ও যুক্তিবিদ। হিজরী সপ্তম শতাব্দীর একজন সংস্কারক।
- ১২৬৩ সালের ২২ জানুয়ারি (৬৬১ হিজরি) সিরিয়ার হাররান (বর্তমানে তুরস্কে) তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
- ইমাম ইবনে তাইমিয়া ৫০০ এর অধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন।
- বিরোধীদের চক্রান্তে ইবনে তাইমিয়াকে জীবনের অনেকটা সময় কারাগারে কাটাতে হয়েছিলো।
- তার মৃত্যুও কারাগারের ভেতরেই হয়েছিলো। মৃত্যুর এর বছর পূর্ব থেকে ইবনে তাইমিয়াকে কলম, কালি, কাগজ সরবরাহ করা হয়নি।
- ১৩২৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর (২২ যুলক্কাদা ৭২৮ হিজরীতে) সিরিয়ার দামেস্কের কারাগারে মৃত্যুবরণ করেন।
- তার মৃত্যুর পর প্রায় দুই লক্ষ মুসলমান তার জানাজা পড়ার জন্যে সমবেত হয়েছিলো।
উসমানীয় খেলাফাত বা অটোমান সম্রাজ্য:
- উসমান গাজি ছিলেন উসমানীয় তুর্কিদের নেতা এবং উসমানীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা (১২৯৯-১৯২২)। উসমানের সময় উসমানীয়দের রাজ্য (বেয়লিক) আকারে ছোট ছিল এবং পরবর্তীতে তা বিশাল সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।
- রাজধানী: সুগুত (আনু. ১২৯৯–১৩৩১), কনস্টান্টিনোপল (বর্তমান ইস্তাম্বুল)(১৪৫৩–১৯২২)
- সুলতান: ১ম উসমান (১ম) থেকে ৬ষ্ঠ মুহাম্মদ (সর্বশেষ)
- ৬২৩ বছর এই সম্রাজ্য স্থায়ী ছিল। যার আয়তন ছিল ১৮,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ছিল ২,৪০,০০০০০ জন।
- ১৯১৪ সালের ১ম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানের পক্ষে অবস্থান, ১৯১৫ সালের রুশ সেনাবাহিনীর আর্মেনীয় গণহত্যা ও ১৯১৬ সালের আরব বিদোহের ফলে এ সম্রাজ্যের বিভাজন ঘটে।
- পরবর্তীতে মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের অধীনে তুর্কিরা স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ী হয়। ১৯২২ সালের ১ নভেম্বর সালতানাত বিলুপ্ত করা হয়।
সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবী ও ক্রসেড যুদ্ধ:
- সালাহউদ্দীন আইয়ুবী ছিলেন মিশর ও সিরিয়ার প্রথম সুলতান এবং আইয়ুবীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা।
- পাশ্চাত্যে তিনি সালাদিন বলে পরিচিত। ইউরোপীয় ক্রসেডারদের বিরুদ্ধে তিনি মুসলিম প্রতিরোধের নেতৃত্ব দেন।
- ক্ষমতার সর্বোচ্চ শিখরে তার সালতানাতে মিশর, সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া, হেজাজ, ইয়েমেন এবং উত্তর আফ্রিকার অন্যান্য অংশ অন্তর্ভুক্ত ছিল।
- আইয়ুবী সেনারা ১১৮৭ সালে হাত্তিনের যুদ্ধে ক্রুসেডারদের পরাজিত করে। ক্রসেডারদের কাছ থেকে ফিলিস্তিন জয় করে।
- এর ৮৮ বছর আগে ক্রুসেডাররা ফিলিস্তিন দখল করে।
- ১১৯৩ সালের ৪ মার্চ সালাহউদ্দিন দামেস্কে অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
- মৃত্যুর সময় তার ব্যক্তিগত সম্পদের মধ্যে এক টুকরো স্বর্ণ ও চল্লিশ টুকরো রূপা ছিল।
- ১৯১৭ সালে সেই জেরুজালেম তুর্কিদের থেকে ব্রিটেন এবং ১৯৪৮ সালে ইহুদীরা দখল করে ৭৬১ বছর পর।
- তারা আইয়ুবীর কবরের উপর পা রেখে উৎসব করে।
মুঘল সম্রাজ্যের ইতিকথা:
- পানিপথের প্রথম যুদ্ধ ১৫২৬ খ্রিষ্টাব্দের ২১ এপ্রিল লোদি সাম্রাজ্যের ইব্রাহিম লোদি এবং মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা বাবরের মধ্যে সংঘটিত হয়।
- বাহাদুর শাহ জাফর ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের ১৯তম এবং শেষ সম্রাট।
- তিনি পূর্বসূরি ও তার বাবা মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় আকবরের ২য় সন্তান।
- সিপাহী বিপ্লবের শেষে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ শাসকেরা তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে ও রেঙ্গুনে নির্বাসনে পাঠায়, এবং সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
- আওরঙ্গজেব ছাড়া বাকি সকল সম্রাট ছিলেন ভোগ বিলাসে মত্ত।
- তিনি শরিয়া আইনের প্রচলন পুনরায় শুরু করেন।
- ফতোয়া-ই-আলমগীরি নামক আইন সংকলন তার সময় প্রণীত হয়।
সাইয়্যেদ আহমদ বেরলভীর বালাকোট আন্দোলন:
- ১৮৩১ সালের ৬ মে বালাকোটের প্রান্তরে সাইয়েদ আহমদ বেরলভী ৭০০ মুসলিম সৈন্য ১০,০০০ জন শিখের বিরূদ্ধে যুদ্ধ করেন
- যুদ্ধে সাইয়েদ আহমদ বেরলভী ও তার সহযোগী শাহ ইসমাঈল সহ সবাই শাহাদাত বরণ করেন।
- সেই সময় এমন কোন বট গাছ ছিলনা যেখানে একাধিক আলেমের লাশ ঝুলে থাকত না।
- ঊনবিংশ শতকের শুরুর দিকে শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভীর জোষ্ঠ সন্তার শাহ আবদুল আজিজ দেহলভী গোটা ভারতকে দারুল হরব ঘোষনা দেন।
- এটাকে দারুল ইসলাম বানাতে মুসলমানদের আহবান জানান
- দুই হারামাইনের ঈমাম সহ ভারতের বিচারপতি এ আন্দোলনে সামিল হতো
- ভারতের হিন্দু মুসলমানের সম্মিলিত আজাদী আন্দোলন যা শুরু হয়েছিল ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের মধ্য দিয়ে। পূর্ণতা লাভ করেছে ১৯৪৭ সালে হিন্দুস্তানের ভূমি থেকে পরিপূর্ণরূপে ইংরেজদের বিতারণের মাধ্যমে।
মিশর ও তুরস্কের ইসলামী আন্দোলন:
- ১৯২৮ সালে ৬ জন ইসলামী ব্যক্তিত্বের সহযোগিতায় হাসান আল বান্না গঠন করেন “ইখওয়ানুল মুসলিমিন” সংগঠনটি আর তিনি সেই সংগঠনের আমির নির্বাচিত হন।
- মাত্র ৪৩ বছর বয়সে ১৯৪৯ সালে শাসকশ্রেণীর লেলিয়ে দেওয়া গুন্ডার গুলিতে তিনি শহীদ হন।
- সাইয়েদ কুতুব মিশরের ইসলামী আন্দোলনের প্রধান সংগঠন ইখওয়ানুল মুসলিমিন দলের সম্পাদক ছিলেন।
- ২৫ আগস্ট ১৯৬৬ সালে তাকে তৎকালীন সরকার ফাঁসির দিয়ে শহীদ করা হয়।
- সাঈদ নুরসী একজন সুন্নি মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক। তিনি রিসালায়ে নূর নামক কুরআনের ব্যাখ্যা রচনা করেন। এটির আকার ছয় হাজার পৃষ্ঠার অধিক।
- নুরসি একটি বিশ্বাসভিত্তিক আন্দোলনের সূত্রপাত করেন যা তুরস্কে ইসলামের পুনর্জাগরণে ভূমিকা রাখে।
- ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের কারণে তাকে তার জীবনের অধিকাংশ সময় বন্দীদশা বা নির্বাসনে কাটাতে হয়।
- ভারতীয় উপমহাদেশে তিতুমীর, শরীয়তুল্লাহ, খান জাহান আলী, শাহ জালাল ও শাহ মাখদুমের আন্দোলন উল্লেখযোগ্য।
- ১৯৩৮ সালে মাওলানা মওদুদী রঃ আল্লামা ইকবালের পরামর্শে পাঠানকোটে দারুল ইসলাম ট্রাস্ট গঠন করেন।
- ১৯৪১ সালে ‘জামায়াতে ইসলামী’র প্রতিষ্ঠা করেন এবং বলেন ১৮৩১ সালে বালাকোটে ইসলামের যে পতাকা ভুলুন্ঠিত হয়েছে তা আবার হাতে নিলাম।
- তখন জামায়তের ছাত্রসংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা হয় ‘ইসলামী জমিয়তে তালাবা’ বাংলাদেশে যার নাম হয় ইসলামী ছাত্রসংঘ।
- ১৯৭৭ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী নিষিদ্ধ হওয়া ছাত্রসংঘের নাম বাদ দিয়ে প্রতিষ্ঠা হয় ইসলামী ছাত্রশিবিরের।
- যে আন্দোলনে রয়েছে ২৩৪ ভাইয়ের শাহাদাতের নজরানা। অসংখ ভাইয়ের আহত, পঙ্গুত্ব আর কারাবোরূদ্ধ হওয়ার ইতিহাস।
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আছে শীর্ষ নেতৃবৃন্দের ফাঁসি দন্ড বরণের ইতিহাস।
বর্তমানে বিভিন্ন দেশে ইসলামী সংগঠনগুলোর তৎপরতা:
১. জামায়াত ইসলামী নামে সংগঠন রয়েছে- বাংলাদেশ (১৯৪৮), পকিস্তান (১৯৪৭), ভারত (১৯৪১), কাশ্মীর (১৯৫৪), আফগানিস্তান(১৯৭২)।
২. জামায়াতের আদলে বিভিন্ন নামে সংগঠন আছে-
Islamic Mission (ইংলান্ড)
Islamic Mission (আফ্রিকা)
ICNA (আমেরিকা)
WAMY (আরব দেশসমূহ)।
৩. Muslim Brotherhood বা ইখওয়ানুল মুসলিমীন নামে সংগঠন আছে- মিশর (১৯২৮)।
৪. ইখওয়ানের আদলে বিভিন্ন নামে সংগঠন আছে-
বাহরাইন: Al Islah Society (2002)
ইরান: Call & Reform Organization (1980)
তুরস্ক: মিল্লি গুরুস/রাফা পার্টি (১৯৬৯)
ইরাক: হামাস (১৯২০)
ইসরাঈল: Islamic Mission (১৯৯১)
ফিলিস্তিন: হামাস (১৯৮৭)
জর্ডান: Islamic Action Front (১৯৯২)
কুয়েত: Islamic Constitutional Party [Hadas] (১৯৯১)
সিরিয়া: Muslim Brotherhood (১৯৪৫)
আরব আমিরাত: Al Islah Party (১৯৭৪)
ইয়েমেন: Al Islah Party (১৯৯০)
আলজেরিয়া: Movement of Society for Peace (1990)
লিভিয়া: Homeland Party (২০১১)
মরক্কো: Jastice & Development Party (১৯৬৭)
সুদান: Islamism in Sudan(১৯৪৯)/National Islamic Fornt (১৯৭৬)
তিয়োনেশিয়া: Ennahda Movement (১৯৮১)
ইন্দোনেশিয়া: Prosperous Jastice Party (২০০২)
মালেয়শিয়া: Malaysian Islamic Party (১৯৫৫)
জার্মানি: Islamic Community pf Germany (ICG)
রাশিয়া: The Supreme Military Majlisul Shura
ফ্রান্স: Union Des Organizations Islamiques Er France.
No comments:
Post a Comment