✔ মুখবন্ধ:
- শিবিরের ৫ দফার কর্মসূচির প্রথম ৩ দফা হচ্ছে স্থায়ী, তার একটি হলো দাওয়াত।
- দাওয়াত তো জিহাদের ৫টি পর্যায়ের ১ম ধাপ
- জিহাদ সম্পর্কে রাসুলে আরাবি সা. ফরমান, 'আল জিহাদু মাজিন ইলা ইয়াওমিল কিয়ামাহ' [জিহাদ চলবে কিয়ামত পর্যন্ত]
- তার মান পৃথিবী যতদিন আছে, দাওয়াত ইলাল্লাহ ততদিন থাকবে।
- মাওলানা মওদুদী বলেন, 'দ্বীন কো জিন্দা রাখনা কিলিয়ে দো চীজ আশাদ্দ জরুরত হ্যায়, জিহাদ আওর ইসতেহাদ'
- দ্বীনকে বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত করতে অনুকূল পরিবেশে দাওয়াত জারি রাখা প্রয়োজন।
- কারন রাসুলুল্লাহ'র মিশন তো হচ্ছে, লি ইউজহিরাহু (লি ইউগলিবাহু) আলাদ দ্বীনি কুল্লিহি [সকল মতামর্শের উপর ইসলামকে বিজয়ী করা]
- আল্লামা ইকবাল বলেন, 'মাগরিব মে ওয়াজিয়ু মে গুঞ্জে আজা হামারে, তাম থা নাতা কিসিসে সইলে রুয়া হামারা'
- মাওলানা খুব চমৎকার বলেছেন, 'আমাদের গঠনমূলক কাজ ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি৷ আমরা দাওয়াত সম্প্রসারণ না করি এবং গণভিত্তি অর্জন না করি'
- বর্তমান প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির একটি আলোচিত সংগঠনের নাম
- আমাদেরকে অনেকেই এখন জানতে চায় এবং জানার পর পজেটিভ রিভিউ দিতে বাধ্য।
- এই পরিস্থিতিতে আমাদের দাওয়াতকে প্রতিটি মানুষর কর্ণকুহরে পৌঁছে দিতে হবে।
- আর এক্ষেত্রে অনুসরণ করতে হবে আল্লাহর রাসুলের দাওয়াত পদ্ধতি ও কর্মকৌশল।
✔ দাওয়াতের কিছু স্থায়ী কর্মনীতিঃ
যা আলোচিত হয়েছে সুরা মুদ্দাসসিরে-
ক) সতর্কতার সাথে কৌশলী হয়ে কথা বলা [কুম ফাআনজিন]
>ফিরআউনকে দাওয়াত দিতে আল্লাহ বললেন- 'ও কুলালাহু কাওলান লাইয়িনা' [নরম ভাষায় কথা বলবে]
খ) কেবল আল্লাহর দাসত্ব কবুলের দিকে ডাকা [রব্বাকা ফাকাব্বির]
>দলের দিকে, দলীয় প্রধান(পীর) এর দিকে নয়
>কবি বলেন, 'নিসলে হুজ্জাত কাওলে ফে'লে হিজে পীর, ক্বওলে তায়ালা ফে'লে আহমদ রহবগীর'
>জামায়াতে দাওয়াতের ৩দফার ১মটি হলো আল্লাহর দাসত্ব (গঠনতন্ত্র/দাওয়াত ও কর্মনীতি বইয়েও তা আছে)
গ) স্বচ্ছতা, সুন্দরতম উপায়ে ও প্রস্তুতিসহ নিজেদের উপস্থাপন [সিয়াবাকা ফাতাহহির]
>'৭১ ইস্যু, মওদুদীবাদ, রগ কাটা ইত্যাদি প্রশ্নের Loud and Clear জবাব দেয়া
>আমাদের সাহিত্যগুলোতে তার উত্তর আছে
>দাঁড়ি, পাঞ্জাবি পড়ার অভ্যাস করা
>কুরআন, হাদিসের কোটেশন দিয়ে দাওয়াত দেয়া (ওমান দা'আ ইলাইহি উদইয়া ইলা সিরাতিম মুসতাকিম)
>এখনো যারা পায়নি দাওয়াত/কুরআনের এই মিছিলের/শুনিয়ে দিই চলো সত্য বাণী/পথ বাতলে দিই আমলের।
ঘ) জাহেলিয়াত, শির্ক, বিদায়াত, কুফর ও অন্যকে বিদ্রুপ করে না বলা [লা তামনুন তাসতাকসির]
>সত্যের সাক্ষ্য বইয়ে কাজের তিনটি পথের কথা বলা হয়েছে।
>কথা কাজের গরমিল পরিহার করা
>জাহেলিয়াত থেকে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করা
>নিজেকে সহীহ প্রমাণ করতে অন্য ভুল প্রমাণের চেষ্টা করা
>ফতোয়া দিয়ে উম্মাহ'র মাঝে বিভক্তি শুধু বাড়াও/নিজেকে ভাবো হক বাকিরা ভুল এই নীতিটা ছড়াও
>নিজেদেরকে নির্ভুল করার মত ভুল আমি আমার জীবনে করিনি (মওদুদী)
ঙ) অতিরিক্ত কনফিডেন্ট না হয়ে এবং বাছাই করে দাওয়াত দেয়া [রুজজা ফাহজুর]
>এখন অনেক মুনাফিক সুবিধা পাওযার জন্য আসতে চাইবে।
>আমাদের ব্যপারে অতিরিক্ত স্যাটিসফেকশন বা হতাশা না থাকা।
>পরিবারের, আত্মীয় সবাই এই আদর্শ গ্রহণ করবে এমনও মনে করার কারন নেই।
>এই পরিস্থিতিতে সবাই আমাদের হয়ে যাবে এইটাও ভাবা ঠিক হবে না।
চ) ধৈর্য, বিচক্ষণতা, প্রজ্ঞা ও মেজাজের ভারসাম্য রেখে আহবান [লি রাব্বিকা ফাসবির]
>ধৈর্য্য যেকোন আন্দোলনের দাহ্য পদার্থ আর ধৈর্যহীনতা আন্দোলনের ভিজা লাড়কি।
>ধৈর্য্য ধারন করতে হবে আইয়ুব ও ইয়াকুব আ. এর মতো।
>অনেকে আমাদের তাচ্ছিল্য করে কথা বলে থাকেন (ইদানিং কিছু ছাত্র সংগঠনের ভূমিকা)
>আমাদের গোপন থাকা নিয়ে ঢাবি সেক্রেটারির প্রজ্ঞার সাথে জবাব।
>আমাদের কঠিন সময়ে অন্যান্য দলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নে আমীরে জামায়াতের কৌশলী উত্তর। [রাগ নেই, প্রত্যাশা ছিল। সব প্রত্যাশা পূরণ হয়না]
>ধৈর্যহারা হলে হতাশা সৃষ্টি হয় (যে কর্মী মানে নাকো হতাশা/দূরে ঠেলে নিরাশার কুয়াশা)
✔ পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দাওয়াতি কাজের কিছু কৌশলঃ
১. মসজিদকে টার্গেট করে দাওয়াতঃ
- নবী সা. সেপ্টেম্বরের ১২ তারিখ দিবাগত রাত ৬২২, ১ম হিজরীর সফরের ২৭ তারিখ হিজরতের জন্য রওনা হন।
- মাঝখানে কুবায় ছিলেন, সেখানে মসজিদ স্থাপন করেন।
- মদিনায় পৌঁছান ২৭ সেপ্টেম্বর, ১২ রবিউল আউয়াল।
-আবার মদিনায় গিয়েও মসজিদ স্থাপন করলেন।
-মসজিদ হলো সভ্যতার ভিত্তি, জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র।
২. স্বল্প মেয়াদী কার্যকরী প্লান করাঃ
-এর আগে মদিনার নাম ছিল ইয়াসরিব ( মান ক্বলা ইয়াসরিব ফাল ইয়াস তাগফিরুল্লাহ) (বিপ্লব পরবর্তী নাম পরিবর্তন)
- সেখান থেকে মক্কা বিজয় পর্যন্ত সময়:
৮ বছর বলেছেন ঈমাম বুখারীর মতে
৭ বছর বলেছেন ইবনে হাজারের মতে
৭ বছর ৩ মাস ১৭ দিন অন্যান্যদের মতে
-অল্প সময়ে মক্কা বিজয় হয়েছে (এক্ষেত্রে হুদাইবিয়ার সন্ধি খুবই কার্যকরী ছিল)
৩. সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেয়াঃ
- মাদিনী জীবনকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়:
১. হিজরত থেকে ৬ষ্ঠ হিজরীর জিলক্বদ মাস পর্যন্ত ৫০টি যুদ্ধ সংগঠিত হয়।
২৷ জিলক্বদ থেকে মক্কা বিজয় থেকে ১২ টি যুদ্ধ হয়।
৩. মক্কা বিজয় থেকে ওফাত পর্যন্ত আরো অনেকগুলো ছোট গাযওয়া ও সারিয়া সংগঠিত হয়।
- তিনি মোট যুদ্ধ করেছেন সর্বোচ্চ ৯০টি, সর্বনিম্ন ৬৮টি। (আনা নবীয়ুল মোলাহয়েম)
- বর্তমান সময়ের উপযোগী প্লান (সায়েন্স ফেস্ট, কমার্স কার্নিভাল, অধম্য মেধাবী সংবর্ধনা)
৪. পরিকল্পিত স্থান/এলাকা নির্ধারনঃ
- রাসুল হিজরতের জন্য আবিসিনিয়া, ইথোপিয়া, তায়েফকে বাছাই করতে চেয়েছিলেন।
- কিন্তু আল্লাহ মদিনাকে বাছাই করেছেন।
- মদিনা রাষ্ট্রটি হচ্ছে একদিকে ঘন পাহাড়, একদিকে খেজুর বাগান, আরেকদিকে হাররা বা আগ্নেয় লাভা, শুধু একদিক খোলা।
- বিপ্লবের জন্য এরকম ভৌলিক এরিয়া দরকার।
- আগেরদিনের রাজা বাদশারা এরকম স্থানে রাজধানী করতেন।
- আমাদের বেইজ এরিয়া, সাংগঠনিক অফিস ঠিক করা।
৫. বিভাগভিত্তিক ব্যক্তি সিলেকশন/সেটআপঃ
- আবু যর গিফারীর মত অর্থনীতিবিদ (তার অর্থনৈতিক তত্ত্ব দেখে কাল মার্কস বলল, এটা আগে পেলে পুঁজিবাদের জন্ম দেয়া লাগতো না। অথচ এর আগে আবু যর ছিলেন ডাকাত)
- আবু হুরাইরার মত হাদিস বিশারদ (যাকে রাইসুল মুহাদ্দিসীন বলে)
- উবাই ইবনে কাবের মত কুরআনের বিশেষজ্ঞ (রাসুল কাব রা. কে তার পিছনে নামাজ দাঁড় করাতেন)
-তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের গবেষক আবদুল্লাহ বিন সালেম, সালমান ফারসীর মত মানুষ (যার জন্য জান্নাত অপেক্ষা করছে)
- এর আগে গোটা আরবে শিক্ষিত মানুষ ছিল ১৭ জন।
- নবীজী যখন বিদায় নেন তখন শিক্ষিত লোক ছিল ১,২০,০০০ জন।
- সেক্টর ভিত্তিক লোক তৈরি, তৈরিকৃতদের বলয়ে আনা।
৬. মেধা/যোগ্যতার প্রয়োরিটিঃ
- মদিনার প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী যুবক ছিলেন সুয়াইদ বিন ছামিত। তিনি ছিলেন একাধারে একজন মেধাবী কবি, দক্ষ ঘোড় সওয়ার ও বীর যোদ্ধা।
- দ্বিতীয় যে যুবক ইসলামের দাওয়াতে প্রভাবিত হন, তাঁর নাম আয়াস বিন মু’য়ায। এই ব্যক্তি মদীনার একটি প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন।
- মদিনা সনদের মাধ্যমে তিনি সকল দল, মত, ধর্ম নির্বিশেষে সকলের সহাবস্থান নিশ্চিত করেছেন। ভেঙে দিয়েছেন একদলীয় শাসনের ভিত্তি।
- হুদাইবিয়ার সন্ধির মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী এলাকা বা রাষ্ট্রের সাথে নিজ স্বার্থ অক্ষুন্ন রেখে সু-সম্পর্ক বজায় রেখেছেন।
৭. অসাধারণ ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয়াঃ
- রাসুলে কারীম সা. তার অসাধারণ ব্যক্তিত্ব দিয়ে দাওয়াতকে সম্প্রসারণ করেছেন।
- রাসুল সা. বলতেন আল্লাহ আমাকে ৬টি ব্যতিক্রম জিনিস দান করছেন। এর একটা হলো 'ও মুসিরতু বির রওফ' (অসাধারণ ব্যক্তিত্ব)
- যার কারনে শত অপপ্রচার শুনেও মানুষগুলো ইসলামের দিকে দীক্ষিত হয়েছে।
- পথের মাঝে তার কাঁটা বিচিয়ে দিতে যে মহিলা, তার অসুস্থতায় তাকে সেবা করতে হাজির হয়েছেন।
- মক্কা বিজয়ের দিন জনৈক বুড়ির জিনিসপত্র বহন করে পথচলায় সহযোগিতা করেছেন।
৮. রাজনৈতিক কৌশলে বিজয়ী হওয়াঃ
- যুদ্ধভিযানগুলোতে রণকৌশল ও গোয়েন্দা তথ্যের সহযোগিতা নিয়ে পৃথিবীর সুপার পাওয়ার পরাশক্তিগুলোর মোকাবেলা করে বিজয়ী হয়েছে।
- হারেস ইবনে উমাইয়ারকে দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন রোমান সম্রাটের কাছে দাওয়াত কবুল করার জন্য (শুরু হলো তাবুক, মুতা)
- আবার যুদ্ধবন্দিদের গোলামি জিন্দেগীর সময়ে তাদের দিয়ে শিক্ষাদান করাতেন, সামন্য কিছু অর্থ নিয়ে আযাদ করে দিতেন, বৈবাহিক বন্ধনের মাধ্যমে গোত্রের সাথে আত্মীয়তা করতেন।
৯. নিবিঢ় সম্পর্ক/সহচর্য স্থাপন করাঃ
- তার ব্যক্তিত্বে এতো সুক্ষ চমৎকার বিষয় উপস্থিত ছিল যে, নবুয়্যাতের দায়িত্ব পালনে সদা ব্যস্ত থাকা নবীজী ছোট্ট শিশুটির কথা ভুলে যাননি।
- সেই ছোট্ট সাহাবীকে দেখে জিজ্ঞেস করছেন, 'ইয়া উমায়ের! মা ফালান নুগায়ের'
- ঠিক তেমনি বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে এতোটা বিশ্বস্ততা অর্জন করছেন যে, হিজরতের জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা আবু বকর রাতের পর রাত দরজার পাশে নির্ঘুম কাটিয়ে দিয়েছেন।
- মেরাজে খবর শুনে আবু বকর বলছেন, 'লাও ক্বলা মুহাম্মাদ আসমায়ু তাহতানা ওল আরদি ফাওকানা লা সদাকা মুহাম্মাদ'
- আলী রা. কে জীবন উৎসর্গের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, 'ইয়া রাসুলাল্লাহ! আলীর কাছে তো একটাই জীবন আছে, যদি ১০০ টা জীবন থাকতো সবগুলোই মুহাম্মদের নামে কুরবান করে দিতাম'
১০. ধনী-গরীবের ভেদাভেদ না করাঃ
- সমাজ পরিচালনায় রাসুলুল্লাহ সা. দূর করেছেন আউস-খাদরাজের মত সকল গোত্রীয় বৈষম্য (তোমার আগমনে মুক্তি পেল আউস...)
- এই ব্যাপারে তিনি বলেছেন, 'লা ফাজলা লি আরাবিয়িন আলা আজমি...'
- এতো আন্দোলনের পর আজও ইউরোপ আমেরিকাতে বর্ণবাদ দূর হয়নি।
- পশ্তাচিমাদের দেশে পাশাপাশি দুইটা টয়লেটে লেখা থাকে: 1.Only for White, 2.For Black and dog of white
১১. বিচার ও দায়িত্বের ক্ষেত্রে ইনসাফঃ
- বিচার পরিচালনায় তিনি স্বজনপ্রীতিকে স্থান দেননি। তাইতো আরবের সম্রান্ত মহিলার চুরির ঘটনায় হাত কাটার নির্দেশ নিয়েছেন অকপটে।
- সাহাবীরা ঐ মহিলার শাস্তি কমানোর সুপারিশ করলে রাসুল বলেন, 'আমার মেয়ে ফাতিমা এই কাজ করলে তার জন্যও একই সিদ্ধান্ত হতো'
- আবার মুসলিম-ইহুদির ঝগড়া মিমাংসায় ইহুদির পক্ষে রায় দিয়েছেন। যেই ব্যাপারে কুরআনের সুরা নিসার ৬৫নং আয়াত নাযিল হয়েছে।
- মক্কা বিজয়ের পর ক্ষমার অনুপম দৃষ্টান্ত দেখিয়ে মানুষের দলে দলে ইসলামে প্রবেশ করার সুযোগ করে দিয়েছেন।
- এজন্য তার ব্যাপারে দার্শনিক বসওয়াত বলেছেন, Mohammad is wonder to me
- Historian Givon বলেছেন, He bring one of the most memorable revulsions which impressed a new and lasting character on the nations of th globe.
১২. জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে সকলের অধিকারের পক্ষা অবলম্বনঃ
- বিদায় হজ্জের ভাষনে ঘোষনা করছেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের রোডম্যাপ।
- তিনি বলেছেন, ধর্ম নিয়ে জোরাজুরি করবে না, মনিব-গোলামের তারতম্য করবে না, একজনের রক্ত অন্যজনের জন্য হারাম করছেন।
- জামায়াতের নারী অধিকার, বাঙালি সংস্কৃতি নিয়ে অবস্থান পরিবর্তন
- একান্তর টিভির সাংবাদিক জাহানারার জামায়াত সম্পর্কে মন্তব্য।
১৩. ইসলাম-ই বর্তমানে মানবতার সমাধান এ কথা জাতির সামন উপস্থাপনঃ
- আজ বর্তমান পৃথিবীর সকল সমস্যা সমাধানের একমাত্র পথ মুহাম্মদ সা. এর কাছে রয়েছে। এই কথা অমুসলিম দার্শনিকরা স্বীকার করেছেন।
- এ ব্যাপারে দার্শনিক জর্জ বার্নারড'শ বলেন, 'If man like Mohammad were assum to the dictatorship of the modern world, He would secceed in solving all it's problems ib a way that would bring so much needed peace and happiness.'
- তাইতো ব্রিটিশ মিউজিয়াম এই কথার স্বীকারোক্তি হিসেবে প্রবেশপথে লিখে রেখেছে, 'As a father, as a teacher, as law giver, as law maker, as a reformer of the society Mohammad is the supper man in the world.'
No comments:
Post a Comment